ইসলামী আইন বনাম মানব রচিত আইন [Islami Ain Bonam Manob Rocito Ain]
১ম : মানব রচিত আইনের নীতিমালা সমসাময়িক সমাজের প্রভাবশালী লোকদের দ্বারা লিপিবদ্ধ হয়। এই আইন সমাজের প্রয়োজনের অনুবর্তী ও বশবর্তী হয়। এভাবে মানব রচিত আইন সমূহকে প্রথম যুগ থেকে এযাবৎ বড় বড় কয়েকটি পর্ব অতিক্রম করতে হয়েছে এবং বর্তমানে তা একটি দর্শনের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যার অস্তিত্ব ইতিপূর্বে ছিল না। যদিও এই দর্শন স্রেফ মানবীয় জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা প্রসূত, যা অপূর্ণ। পক্ষান্তরে অহি-র বিধান হ’ল এমন এক সত্তার নাযিলকৃত বিধান যার জ্ঞান পরিপূর্ণ এবং যা অতীত-বর্তমান ও ভবিষ্যত কালের গন্ডীভূত নয়। যেখানে কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা বা অন্য কোন জ্ঞান সূত্রের প্রয়োজন নেই।
২য় : মানবীয় বিধান ও অহি-র বিধান উভয়ের উদ্দেশ্য সামাজিক শান্তি, অগ্রগতি ও কল্যাণ নিশ্চিত করা। কিন্তু উভয়ের মধ্যে পার্থক্য এই যে, মানবীয় বিধান ভবিষ্যত ধারণার ভিত্তিতে রচিত হয় এবং যা বার বার পরিবর্তনশীল। ফলে তা চিরন্তন হয় না এবং এই সমাজে শান্তি, অগ্রগতি ও কল্যাণ সর্বদা অনিশ্চিত থাকে। পক্ষান্তরে অহি-র বিধান অভ্রান্ত জ্ঞানসত্তার পক্ষ হ’তে প্রেরিত হওয়ায় তা চিরন্তন হয় এবং এই সমাজে শান্তি ও অগ্রগতি সর্বদা নিশ্চিত থাকে।
২য় : মানবীয় বিধান ও অহি-র বিধান উভয়ের উদ্দেশ্য সামাজিক শান্তি, অগ্রগতি ও কল্যাণ নিশ্চিত করা। কিন্তু উভয়ের মধ্যে পার্থক্য এই যে, মানবীয় বিধান ভবিষ্যত ধারণার ভিত্তিতে রচিত হয় এবং যা বার বার পরিবর্তনশীল। ফলে তা চিরন্তন হয় না এবং এই সমাজে শান্তি, অগ্রগতি ও কল্যাণ সর্বদা অনিশ্চিত থাকে। পক্ষান্তরে অহি-র বিধান অভ্রান্ত জ্ঞানসত্তার পক্ষ হ’তে প্রেরিত হওয়ায় তা চিরন্তন হয় এবং এই সমাজে শান্তি ও অগ্রগতি সর্বদা নিশ্চিত থাকে।
0 comments:
Post a Comment